কীভাবে কোরিওলিস প্রভাব বায়ুপ্রবাহ ও সমুদ্রস্রোতকে প্রভাবিত করে ব্যাখ্যা করো।
📖 কীভাবে কোরিওলিস প্রভাব বায়ুপ্রবাহ ও সমুদ্রস্রোতকে প্রভাবিত করে ব্যাখ্যা করো।
👉পৃথিবীর আবর্তন গতির প্রভাবে উদ্ভূত দিকবিক্ষেপক বলকে কোরিওলিস বল বলে।1935 খ্রিস্টাব্দে গ্যাসপার. ডি. কোরিওলিস নামক পদার্থবিজ্ঞানী পৃথিবীর আবর্তন গতির প্রভাবে উদ্ভূত এই বলের কথা প্রথম বলেন বলে, একে কোরিওলিস বল বলে।এই বল সর্বদা স্বচ্ছন্দ গতিশীল বস্তু প্রবাহের অনুভূমিক দিকের সঙ্গে সমকোণে ক্রিয়া করে। (Future Point) ফলে পৃথিবীপৃষ্ঠে প্রবাহমান সব পদার্থেরই দিক বিক্ষেপ ঘটে অর্থাৎ পৃথিবীর সব পদার্থই পৃথিবী থেকে ছিটকে বেরিয়ে যেতে চায়।তবে এর মধ্যে বেশিরভাগ পদার্থই এই বলকে এড়িয়ে পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে পৃথিবীপৃষ্ঠে আটকে থাকলেও এই বলের প্রভাবে বায়ুপ্রবাহ ও সমুদ্রস্রোতের দিক পরিবর্তন ঘটে।এই কোরিওলিস বলের প্রভাবে নিয়ত বায়ুপ্রবাহ ও সমুদ্রস্রোত সমচাপ রেখার সমকোণে প্রবাহিত না হয়ে উত্তর গোলার্ধে ডানদিকে ও দক্ষিণ গোলার্ধে বাম দিকে বেঁকে প্রবাহিত হয়।(Future Point) যেমন-এই কোরিওলিস বলের প্রভাবে নিরক্ষীয় শান্ত বলয়ের দিকে প্রবাহিত আয়ন বায়ু উত্তর গোলার্ধে ডান দিকে বেঁকে উত্তর-পূর্ব আয়ন বায়ু এবং দক্ষিণ গোলার্ধে বাম দিকে বেঁকে দক্ষিণ-পূর্ব আয়ন বায়ু নামে প্রবাহিত হয়। এই কোরিওলিস বলের প্রভাবে বায়ুপ্রবাহের মত সমুদ্র স্রোতেরও দিক বিক্ষেপের ঘটনা ঘটে।
📖আরো পড়ুন👉
*পৃথিবী নিজের অক্ষের চারিদিকে আবর্তিত না হলে কি ঘটনা ঘটবে? (পড়ার জন্য প্রশ্নের উপর ক্লিক করুন).
তৃতীয় অধ্যায়📖 প্রতিরোধ ও বিদ্রোহঃ বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ-
১)ব্রিটিশ ভারতে মোট কতগুলি অরণ্য আইন পাশ হয়েছিল? 👉 তিনটি-1865, 1878 ও 1927 খ্রিস্টাব্দে। ২)ভারতে কবে প্রথম অরণ্য আইন পাশ হয়? 👉 1865 খ্রিস্টাব্দে। ৩)1865 খ্রিস্টাব্দে অরণ্য আইনে অরণ্যকে কয় ভাগে ভাগ করা হয়েছিল? 👉তিন ভাগে (সংরক্ষিত অরণ্য, সুরক্ষিত অরণ্য, গ্রামীণ অরণ্য)। ৪) 1878 খ্রিস্টাব্দের অরণ্য আইনে অরণ্যকে কয় ভাগে ভাগ করা হয়েছিল? 👉তিন ভাগে(সংরক্ষিত অরণ্য, সুরক্ষিত অরণ্য, গ্রামীণ অরণ্য)। ৫)কবে কার নেতৃত্বে প্রথম চুয়াড় বিদ্রোহ সংঘটিত হয়েছিল? 👉1768,-69 খ্রিস্টাব্দে ধলভূমের রাজা জগন্নাথ সিংহের নেতৃত্বে। ৬)1798-99 খ্রিস্টাব্দে সংঘটিত চুয়াড় বিদ্রোহের দ্বিতীয় পর্যায়ে কারা নেতৃত্ব দিয়েছিল? 👉 দুর্জন সিংহ, অচল সিংহ, মাধব সিংহ প্রমুখ। ৭)মেদিনীপুর, বাঁকুড়া ও ধলভূমের স্থানীয় জমিদারদের অধীনে রক্ষী বাহিনীর কাজ করে জীবিকা নির্বাহকারী চুয়াড়দের কি বলা হতো? 👉পাইক। ৮)জঙ্গলমহল জেলা কবে গঠিত হয়? 👉1800 খ্রিস্টাব্দে। ৯)কোন কোন অঞ্চল নিয়ে জঙ্গলমহল জেলা গঠিত হয়েছিল? 👉 মেদিনীপুর, বাঁকুড়া,মানভূম বীরভূম প্রভৃতি। ১০)) গোবর্ধন দিকপতি কোন বিদ্রোহের
"ভারতের সংবিধান" বিষয়ক 50 টি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর(পার্ট-I)
1)গণপরিষদ বা সংবিধান সভা কবে গঠিত হয়? ☞1946 খ্রিস্টাব্দে। 2)কোন মিশনের পরিকল্পনার ভিত্তিতে সংবিধান সভা/গণপরিষদ গঠিত হয়? ☞মন্ত্রী মিশন পরিকল্পনা। 3) ভারতীয় স্বাধীনতা আইন কবে পাস হয়? ☞1947 খ্রিস্টাব্দে। 4)গণপরিষদের প্রাথমিক সদস্য কতজন ছিল? ☞389 জন। 5)ভারতে গণপরিষদ গঠনের কথা প্রথম কে বলেছিলেন? ☞মানবেন্দ্রনাথ রায়(1934 খ্রিস্টাব্দে)। 6)গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন কোথায় বসেছিল? ☞1946 খ্রিস্টাব্দের 9 ডিসেম্বর দিল্লির কনস্টিটিউশন হলে। 7)গণপরিষদের প্রথম অধিবেশনের সভাপতি কে ছিলেন? ☞সচিদানন্দ সিনহা। 8)ভারতের সংবিধান তৈরী হতে মোট কতদিন সময় লেগেছিল? ☞2বছর 11 মাস 18 দিন। 9)গণপরিষদের স্থায়ী সভাপতি কে ছিলেন? ☞রাজেন্দ্র প্রসাদ। 10)গণপরিষদের সহ-সভাপতি কারা ছিলেন? ☞এইচ.সি.মুখার্জি এবং কে. টি.কৃষ্ণমাচারি। 11)গণপরিষদের প্রথম অধিবেশনে কতজন সদস্য উপস্থিত ছিলেন? ☞211জন। 12)কোন ভারতীয় বিশিষ্ট রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব গণপরিষদের সদস্য ছিলেন না? ☞মহাত্মা গান্ধী। 13)কোন পরিকল্পনার ভিত্তিতে ভারত বিভাগ হয়েছিল? ☞মাউন্টব্যাটেন প্ল্যান/3rd জুন প্ল্যান। 14)ক
"দিল্লির সুলতানি সাম্রাজ্য"(Part-1)
1)কার নেতৃত্বে সিন্ধুদেশে আরব আক্রমণ ঘটেছিল? উ:মহম্মদ বিন কাশেম(712খ্রীঃ)। 2)আরবদের সিন্ধু বিজয়ের সময় সিন্ধুদেশের রাজা কে ছিলেন? উ:দাহির। 3)কার নেতৃত্বে ভারতে প্রথম তুর্কী আক্রমণ ঘটেছিল? উ:গজনির সুলতান মামুদ । 4)গজনীর সুলতান মামুদ মোট কতবার ভারত আক্রমণ করেছিলেন? উ:17 বার। 5)তরাইনের প্রথম যুদ্ধ কবে ঘটেছিল? উ:1191 খ্রীঃ(মহম্মদ ঘোড়ী ও তৃতীয় পৃথ্বীরাজ চৌহানের মধ্যে) 6)''পৃথ্বীরাজ রাসো'' গ্রন্থটি কার লেখা? উ:চাঁদ বরদৈই। 7)কুয়াৎ উল ইসলাম মসজিদ কে নির্মাণ করেন? উ:কুতুবউদ্দিন আইবক। 8)আড়াই দিন কা ঝোপড়া কে নির্মাণ করেন? উ:কুতুবউদ্দিন আইবক। 9)চল্লিশ চক্র কে গঠন করেন? উ:ইলতুৎমিস। 10)আলাই দরওয়াজা কে নির্মাণ করেন? উ:আলাউদ্দিন খলজি। 11)ভারতে সুলতানি সাম্রাজ্যের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা কাকে বলা হয়? উ:ইলতুৎমিস। 12)কুতুব মিনারের নির্মাণ কাজ কে শেষ করেন? উ:ইলতুৎমিস। 13)কার স্মৃতির উদ্দেশ্যে কুতুব মিনার নির্মিত হয়? উ:খাজা কুতুবউদ্দিন বখতিয়ার কাকী। 14)কোন সুলতান ভারতে প্রথম ঐশ্বরিক নরপতিত্বের আদর্শ প্রচার করেন? উ:গিয়াসউদ্দিন বলবন। 15)কোন সুলতান ব্রাহ্মণদের উপরেও জিজিয়া
🌐ভূপৃষ্ঠের কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয়-১
১)পৃথিবী পৃষ্ঠের উপর কল্পিত দুটি গুরুত্বপূর্ণ রেখার নাম লেখ। উঃ:নিরক্ষরেখা বা বিষুব রেখা ও মূল মধ্যরেখা। ২) নিরক্ষরেখা কাকে বলে? উঃ পৃথিবীর ঠিক মাঝ বরাবর পূর্ব-পশ্চিমে বিস্তৃত কাল্পনিক রেখাটিকে নিরক্ষরেখা বলে। ৩) নিরক্ষরেখার মান কত? উঃ ০°। ৪) মূলমধ্যরেখা কাকে বলে? উঃ পৃথিবীর ঠিক মাঝ বরাবর উত্তর-দক্ষিণে বিস্তৃত কাল্পনিক রেখাটিকে মূল মধ্যরেখা বলে। ৫) মূল মধ্যরেখার মান কত? উঃ ০°। ৬) নিরক্ষরেখা পৃথিবীকে কয়টি ভাগে ভাগ করেছে ও কি কি? উঃ নিরক্ষরেখা পৃথিবীকে সমান দুটি ভাগে ভাগ করেছে। যথা-(১) উত্তর গোলার্ধ (২) দক্ষিণ গোলার্ধ। ৭) উত্তর গোলার্ধ ও দক্ষিণ গোলার্ধ কাকে বলে? উঃ নিরক্ষরেখার উত্তরের অংশকে উত্তর গোলার্ধ এবং দক্ষিণের অংশকে দক্ষিণ গোলার্ধ বলে। ৮) মূলমধ্যরেখা পৃথিবীকে কয়টি ভাগে ভাগ করেছে ও কি কি? উঃ মূলমধ্যরেখা পৃথিবীকে সমান দুটি ভাগে ভাগ করেছে। যথা-(১) পূর্ব গোলার্ধ (২) পশ্চিম গোলার্ধ। ৯) পূর্ব গোলার্ধ ও পশ্চিম গোলার্ধ কাকে বলে? উঃ মূলমধ্যরেখার পূর্বের অংশকে পূর্ব গোলার্ধ ও পশ্চিমের অংশকে পশ্চিম গোলার্ধ বলে। ১০) অক্ষরেখা কাকে বলে? উঃ নিরক্ষরেখার স
"প্রাচীন ভারতের ইতিহাস" বিষয়ক 100 টি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর (পার্ট-I)
1)খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে ভারতে মোট কতগুলি মহাজনপদ ছিল? ☞ 16 টি। 2) ষোড়শ মহাজনপদের মধ্যে কোন কোন মহাজনপদে প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ছিল? ☞ বৃজি ও মল্ল। 3) দক্ষিণ ভারতে অবস্থিত মহাজনপদের নাম কি? ☞ অস্মক। 4) কোন কোন গ্রন্থ থেকে ষোড়শ মহাজনপদ সম্পর্কে জানা যায়? ☞ বৌদ্ধ জাতক, অঙ্গুত্তরনিকায়, জৈন ভগবতী সূত্র ও হিন্দু পুরাণ। 5) হর্ষঙ্ক বংশের প্রতিষ্ঠাতা কে ছিলেন? ☞ বিম্বিসার। 6) বিম্বিসারের উপাধি কি ছিল? ☞ শ্রেনিক। 7) বিম্বিসারের রাজধানী কোথায় ছিল? ☞গিরিব্রজ। 8) হর্ষঙ্ক বংশের রাজা অজাতশত্রুর উপাধি কি ছিল? ☞ কুনিক। 9) কে পাটলিপুত্র নগরী স্থাপন করেন? ☞ উদয়ীন। 10) হর্ষঙ্ক বংশের শেষ শাসক কে ছিলেন? ☞ নাগ দশক। 11) হর্ষঙ্ক বংশের পর কে মগদের সিংহাসন দখল করেন? ☞ শিশুনাগ। 12) শিশুনাগের রাজধানী কোথায় ছিল? ☞ বৈশালী। 13) শিশুনাগ বংশের শেষ সম্রাট কে ছিলেন? ☞ কালাশোক। 15) শিশুনাগ বংশের পর মগধের কোন রাজবংশ রাজত্ব করেছিল? ☞নন্দ বংশ। 16) নন্দ বংশের প্রতিষ্ঠাতা কে? ☞ মহাপদ্ম নন্দ। 17) "দ্বিতীয় পরশুরাম" কাকে বলা হয়? ☞ মহাপদ্ম
"ভারতের ভূগোল" বিষয়ক 50 টি গুরুত্বপৃর্ণ প্রশ্নোত্তর(পার্ট-II).
1)ভারতের সর্বোচ্চ মালভূমির নাম কী? ☞ লাদাখ। 2)কোন অঞ্চলকে দক্ষিণ ভারতের শস্য ভান্ডার বলা হয়? ☞ থাঞ্জাভুর। 3)লোখটাক হ্রদ ভারতের কোন রাজ্যে অবস্থিত? ☞ মণিপুর। 4)ভারতের বৃহত্তম তৈলখনি অঞ্চল কোনটি? ☞ বোম্বে হাই । 5)আয়তনের বিচারে পৃথিবীতে ভারতের স্থান কত? ☞ সপ্তম। 6)ভারতের চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্র কোথায় অবস্থিত? ☞ নেলোর। 7)হোসিয়ারি শিল্পের জন্য ভারতের কোন শহর বিখ্যাত? ☞ লুধিয়ানা। 8)10 লক্ষের অধিক জনসংখ্যাবিশিষ্ট পৌরবসতিকে কী বলে? ☞ মহানগর। 9)ভারতে বর্তমানে মহানগরের সংখ্যা কটি? ☞ 53 টি। 10)ভারতের ডেট্রয়েট কাকে বলে? ☞ চেন্নাই । 11)গোপীনাথ বরদৈল বিমানবন্দর কোন রাজ্যে অবস্থিত? ☞ আসাম । 12)কোন কোন পর্বতশ্রেনীর মাঝে কাশ্মীর উপত্যকা অবস্থিত? ☞ জাস্কার ও পিরপাঞ্জাল। 13)পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম কী? ☞ সান্দাকফু । 14)আরব সাগরের রাণী কাকে বলা হয়? ☞ কোচি। 15 )গুজরাটের 'আনন্দ' বিখ্যাত কেন? ☞ দুগ্ধ শিল্প । 16)রোটাং পাস কোন রাজ্যে অবস্থিত? ☞ হিমাচল প্রদেশ। 17)গোদাবরী ও কৃষ্ণা নদীর বদ্বীপের মাঝে কোন হ্রদ অবস্থিত? ☞ ক
📖সম্পদের শ্রেণীবিভাগ করো📖
📖ভূগোলের ভাষায় কোন বস্তু বা পদার্থ সম্পদ নয়, ওই বস্তু বা পদার্থের মধ্যে যে কার্যকরীতা ও উপযোগিতা থাকে তাকে সম্পদ বলা হয়।এই সম্পদকে প্রধানত কার্যকারিতা ও চাহিদা পূরণের ক্ষমতার উপর ভিত্তি করে নিম্নলিখিত ভাবে ভাগ করা হয়। A)সম্পদ সৃষ্টির উপাদান অনুসারে সম্পদের শ্রেণীবিভাগ 👉 সম্পদ সৃষ্টির উপাদান অনুসারে সম্পদকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়। যথা- ১)প্রাকৃতিক সম্পদ 👉 যে সমস্ত সম্পদ প্রকৃতি থেকে স্বাভাবিক ভাবে পাওয়া যায় তাদের প্রাকৃতিক সম্পদ বলে। সমস্ত প্রাকৃতিক জৈবিক ও অপার্থিব প্রকৃতিজাত উপাদান হলো প্রাকৃতিক সম্পদ। উদাহরণ -সূর্যকিরণ,বায়ু প্রবাহ, খনিজ দ্রব্য ইত্যাদি। ২)মানবিক সম্পদ 👉 মানুষ তার চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যা বুদ্ধি ও প্রযুক্তি বিদ্যার সাহায্যে যে সকল সম্পদ সৃষ্টি করে, তাদের মানবিক সম্পদ বলে। উদাহরণ -শ্রমিকের কর্মদক্ষতা, মানুষের উদ্ভাবনী ক্ষমতা ইত্যাদি। ৩)সাংস্কৃতিক সম্পদ 👉যে সমস্ত উদ্ভাবনী ক্ষমতার সাহায্যে মানুষ প্রকৃতির নিরপেক্ষ উপাদানগুলিকে সম্পদে পরিণত করে, সেগুলিকে সাংস্কৃতিক সম্পদ বলে। উদাহরণ -বিজ্ঞানচেতনা, কারিগরি বিদ্যা, শিক্ষা, প্রকৌশল ইত্যাদি।